’বিদেশে চাকরি ডট কম’’ সরাসরি বিদেশ থেকে পরিচালিত। বিদেশে কম্পানির
বর্তমান অবস্থা, আসল বেতন, কাজের পরিবেশ,
কম্পানি থেকে আসলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায় বা দেয়, এজেন্ট এর কথা যাঁচাই, কম্পানির চুক্তি, কম্পানিতে যারা বাংলাদেশী আছেন তাদের আসল অবস্থা এবং নির্ভরযোগ্য এজেন্টে ইত্যাদি তথ্য সরাসরি বিদেশ থেকে জানিয়ে থাকে। সুতারাং যারা বিদেশ আসতে ইছুক তাঁরা নিয়মিত এই সাইটের লেখা পড়ুন।
যাত্রী এবং এজেন্ট এর মধ্যে সাধারণ চুক্তি পত্র এর মধ্যে নিম্নলিখিত বিষয় উল্লেখ উল্লেখ ্থাকে।
এই চুক্তিপত্র নিম্নলিখিত এজেন্ট এর
এজেন্ট - ০১
নাম - রেজাউল করিম
মোবাইল - 01788255604
এই চুক্তিপত্র নিম্নলিখিত এজেন্ট এর
এজেন্ট - ০১
নাম - রেজাউল করিম
মোবাইল - 01788255604
পরিচিতি
দেশের নাম ফিজি । অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে অবস্থিত। পাশের দেশ ভানুয়াতু, নিউ কলোডনিয়া, টোংগা, সামুয়া ইত্যাদি। রাজধানীর নাম শুভা (SUVA)।
আবহাওয়া
ঠাণ্ডা নাই। গরম বেশি না। বৃষ্টি হয় মাঝে মাঝেই। চারিদিকে সাগর।
দেশি_লোকজন
বাংলাদেশী লোকজন আছে বেশ ভালই।
দেশের নাম ফিজি । অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে অবস্থিত। পাশের দেশ ভানুয়াতু, নিউ কলোডনিয়া, টোংগা, সামুয়া ইত্যাদি। রাজধানীর নাম শুভা (SUVA)।
আবহাওয়া
ঠাণ্ডা নাই। গরম বেশি না। বৃষ্টি হয় মাঝে মাঝেই। চারিদিকে সাগর।
দেশি_লোকজন
বাংলাদেশী লোকজন আছে বেশ ভালই।
ভাষা
বেশিরভাগ লোকের ভাষা ফিজিয়ান হিন্দি. ইন্ডিয়ান হিন্দি থেকে কিছুটা আলাদা. সবাই হিন্দির পাশাপাশি ইংরেজিতেও কথা বলতে পারে. কারন এদের ইংরেজি শিখা বাধ্যতামূলক. অফিসিয়াল ভাষা ইংরেজি.লোকাল লোকজন দেখলে বুলা বলে সম্বোধন করবেন. এটা হেলো এর মতন।
যাদের_চাকুরির_সুযোগ_আছে:-
আমাদের কাছে নিম্নের লোকদের কাজের সুযোগ আছে-
১।ওয়েলডার, ২। কারপেন্টার, ৩। ম্যাসন (প্লাস্টার ও ব্লক ওয়ার্ক), ৪।স্টিল ফিক্সার, ৫।প্লাম্বার, ৬। ইলেক্ট্রিসিয়ান, ৭। ফিটার ইত্যাদি।
বেশিরভাগ লোকের ভাষা ফিজিয়ান হিন্দি. ইন্ডিয়ান হিন্দি থেকে কিছুটা আলাদা. সবাই হিন্দির পাশাপাশি ইংরেজিতেও কথা বলতে পারে. কারন এদের ইংরেজি শিখা বাধ্যতামূলক. অফিসিয়াল ভাষা ইংরেজি.লোকাল লোকজন দেখলে বুলা বলে সম্বোধন করবেন. এটা হেলো এর মতন।
যাদের_চাকুরির_সুযোগ_আছে:-
আমাদের কাছে নিম্নের লোকদের কাজের সুযোগ আছে-
১।ওয়েলডার, ২। কারপেন্টার, ৩। ম্যাসন (প্লাস্টার ও ব্লক ওয়ার্ক), ৪।স্টিল ফিক্সার, ৫।প্লাম্বার, ৬। ইলেক্ট্রিসিয়ান, ৭। ফিটার ইত্যাদি।
স্বাভাবিক বেতনঃ
Ø ওয়েল্ডার. - থ্রি জি ও ফোরজি বেতন ঘন্টায় ৫.৫ ডলার।
Ø ওয়েল্ডার. - থ্রি জি, ফোরজি ও সিক্স জি বেতন
ঘন্টায় ৭ ডলার।
Ø ম্যাসন,
কারপেন্টার, প্লাস্টার, ব্লক ওয়ার্ক, স্টিল ফিক্সার, প্লাম্বার এদের শুরুর বেতন
ঘণ্টায় ৫.৫ ডলার।
ডিউটিঃ_
সপ্তাহে সাধারণ ৪৫ ঘণ্টা ডিউটি এদেশের নিয়ম। সপ্তাহে রবিবার ছুটি। ডিউটি শুরু হয় সাধারণত সকাল ৮ টা থেকে শেষ হয় ৫ টায়। এর মধ্যে দুপুরে ৩০ মিনিট খাবার বিরতি। এই ৩০ মিনিট ডিউটি হিসেবে গণ্য হয়না। তবে কম্পানি ভেদে খাবার বিরতি ৩০ মিনিট থেকে শুরু করে ১ ঘন্টা হয়ে থাকে। সুতরাং মাসিক ডিউটি সাধারণত ১৮০ ঘন্টা।
সপ্তাহে সাধারণ ৪৫ ঘণ্টা ডিউটি এদেশের নিয়ম। সপ্তাহে রবিবার ছুটি। ডিউটি শুরু হয় সাধারণত সকাল ৮ টা থেকে শেষ হয় ৫ টায়। এর মধ্যে দুপুরে ৩০ মিনিট খাবার বিরতি। এই ৩০ মিনিট ডিউটি হিসেবে গণ্য হয়না। তবে কম্পানি ভেদে খাবার বিরতি ৩০ মিনিট থেকে শুরু করে ১ ঘন্টা হয়ে থাকে। সুতরাং মাসিক ডিউটি সাধারণত ১৮০ ঘন্টা।
ওভারটাইমঃ _
ওভারটাইম কম্পানির উপর নির্ভরশীল। প্রয়োজন হলে কম্পানি অভারটাইম করাতে পারে। ওভারতাইম এর গ্যারান্টি দেয়া যাবেনা। তবে বিভিন্ন কম্পানির বর্তমান ইতিহাস থেকে জানা যাই মাসিক কিছু না কিছু ওভারটাইম হয়ে থাকে। ওভার ঘন্টায় কাজের জন্য বেতন সাধারণ রেট হিসেবেই দেওয়া হয়, দ্বিগুণ হিসেবে না।
ওভারটাইম কম্পানির উপর নির্ভরশীল। প্রয়োজন হলে কম্পানি অভারটাইম করাতে পারে। ওভারতাইম এর গ্যারান্টি দেয়া যাবেনা। তবে বিভিন্ন কম্পানির বর্তমান ইতিহাস থেকে জানা যাই মাসিক কিছু না কিছু ওভারটাইম হয়ে থাকে। ওভার ঘন্টায় কাজের জন্য বেতন সাধারণ রেট হিসেবেই দেওয়া হয়, দ্বিগুণ হিসেবে না।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে যে-
§
কারও মাসিক বেতন ফিক্সড না।
§
ঘন্টা কম বেশি হলে বেতন কম বেশি হবে।
§
শুধুমাত্র ডিউটিতে গেলে ঘন্টা গণনা হয়।
§
যার যত ঘন্ট কাজ হবে সে শুধুমাত্র তত ঘন্টার বেতন পাবে।
ছুটি _
সপ্তাহে রবিবার ছুটি। ছুটির দিন ডিউটি হিসেবে গ্রহন হয়না। সরকারি যেসব ছুটি আছে সেগুলা ছুটি হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। এসব ছুটির দিনে কাজ করলে আলাদা টাকা পাওয়া যায়। বাৎসরিক কিছু নরমাল ছুটি থাকে। তবে সেটা কম্পানির নিয়ম অনুযায়ী ৮ থেকে ১০ দিন হয়ে থাকে। কিছু কম্পানি ঈদের দিনে ছুটি দিয়ে থাকে তবে বেশির ভাগ কম্পানি ঈদের দিনে ছুটি, বোনাস দেয় না। কেও ঈদের দিন ছুটি নিতে চাইলে সেটা আলাদা ভাবে আবেদন করতে হয়। অসুস্থ অবস্থায় ডিউটিতে না আসলে ডাক্তারের কাছ থেকে অসুস্থর প্রমান স্বরূপ স্লিপ জমা দিলে কোন কোন কম্পানি সেই দিনের বেতন দিয়ে দেয়। তবে সেটা শুধুমাত্র যাদের মেয়াদ ৬ মাসের বেশি হয়েছে তাদের জন্য প্রযোজ্য এবং তা সর্বমোট মাসে একদিন গ্রহণযোগ্য হয়ে থাকে।
সপ্তাহে রবিবার ছুটি। ছুটির দিন ডিউটি হিসেবে গ্রহন হয়না। সরকারি যেসব ছুটি আছে সেগুলা ছুটি হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। এসব ছুটির দিনে কাজ করলে আলাদা টাকা পাওয়া যায়। বাৎসরিক কিছু নরমাল ছুটি থাকে। তবে সেটা কম্পানির নিয়ম অনুযায়ী ৮ থেকে ১০ দিন হয়ে থাকে। কিছু কম্পানি ঈদের দিনে ছুটি দিয়ে থাকে তবে বেশির ভাগ কম্পানি ঈদের দিনে ছুটি, বোনাস দেয় না। কেও ঈদের দিন ছুটি নিতে চাইলে সেটা আলাদা ভাবে আবেদন করতে হয়। অসুস্থ অবস্থায় ডিউটিতে না আসলে ডাক্তারের কাছ থেকে অসুস্থর প্রমান স্বরূপ স্লিপ জমা দিলে কোন কোন কম্পানি সেই দিনের বেতন দিয়ে দেয়। তবে সেটা শুধুমাত্র যাদের মেয়াদ ৬ মাসের বেশি হয়েছে তাদের জন্য প্রযোজ্য এবং তা সর্বমোট মাসে একদিন গ্রহণযোগ্য হয়ে থাকে।
আরও কিছু জ্ঞাতব্য বিষয়ঃ
§
কেও যদি ছুটি নিয়ে দেশে ফিরতে চায় তবে কোম্পানি টিকিট দেয়না।
§
বাৎসরিক ছুটির বাইরে কেও ছুটি নিলে সেই দিনের জন্য বেতন দেয়া না ।
থাকা_ও_খাওয়া
থাকার ব্যবস্থা কোম্পানি করবে খেতে হবে নিজের। খাওয়া সাধারণত বাংলাদেশী টকায় ৭০০০ থেকে ৮০০০ হাজার টাকা পড়বে সাথে মোবাইল, ইন্টারনেট ইত্যাদি মিলিয়ে ৯০০০ হাজার টাকা সর্বমোট খরচ হতে পারে। তবে চাইলে আরও কম খরচ করতে পারেন। এটা যার যার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। রান্নার জন্য হাড়ি পাতিল সহ অন্যান্য জিনিস কোন কোন কম্পানি দিয়ে থাকে আবার কোন কোম্পানি দেয়না। সেক্ষেত্রে যার যার রান্নার জিনিসপত্র তাকে কিনতে হবে। থাকা খাওয়ার উপকরন অনেকে কম্পানির ফোরম্যান, ম্যানেজার অথবা সরাসরি মালিকের সাথে কথা বলে আদায় করে নিতে পারে। এক্ষেত্রে ফ্রিজও দিয়ে থাকে অনেক অনেক সময়।
চুক্তির_মেয়াদ
বর্তমানে প্রথমে একবছরের জন্য ভিসা ইস্যু করা হয়। একবছর পর আবার ভিসা রিনিউ করা হবে। কোন কোন কোম্পানি এক বছরের পর আবার এক বছরের জন্য ভিসা রিনিউ করে থাকে আবার কোন কোম্পানি এক সাথে তিন বছরের জন্য আবেদন করে। এক বছরের মধ্যে যদি কোম্পানি পাঠিয়ে দেয় তবে সেটা সম্পূর্ণ আমাদের গ্যারান্টি। অর্থাৎ এক বছরের পুরো গ্যারান্টি আমাদের। এক বছর পর পুনরায় ভিসা রিনিউ ( কম্পানির নিয়ম অনুযায়ী) করা পর্যন্ত আমাদের দায়িত্ব। ভিসা রিনিউ করা পর্যন্ত পুরো সময় একজন প্যাসেঞ্জার আমাদের দায়িত্বে থাকবে। একবার ভিসা রিনিউ করা হয়ে গেলে প্যাসেঞ্জারের সাথে আমাদের চুক্তি বাতিল হয়ে যাবে। তবে দেশি ভাই হিসেবে আমাদের সাথে চুক্তি বাতিল হয়ে যাওয়ার পর আপনাদের সমস্যায় আমাদের সাধ্যের মধ্যে সবরকম সহযোগিতা পাবেন।
থাকার ব্যবস্থা কোম্পানি করবে খেতে হবে নিজের। খাওয়া সাধারণত বাংলাদেশী টকায় ৭০০০ থেকে ৮০০০ হাজার টাকা পড়বে সাথে মোবাইল, ইন্টারনেট ইত্যাদি মিলিয়ে ৯০০০ হাজার টাকা সর্বমোট খরচ হতে পারে। তবে চাইলে আরও কম খরচ করতে পারেন। এটা যার যার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। রান্নার জন্য হাড়ি পাতিল সহ অন্যান্য জিনিস কোন কোন কম্পানি দিয়ে থাকে আবার কোন কোম্পানি দেয়না। সেক্ষেত্রে যার যার রান্নার জিনিসপত্র তাকে কিনতে হবে। থাকা খাওয়ার উপকরন অনেকে কম্পানির ফোরম্যান, ম্যানেজার অথবা সরাসরি মালিকের সাথে কথা বলে আদায় করে নিতে পারে। এক্ষেত্রে ফ্রিজও দিয়ে থাকে অনেক অনেক সময়।
চুক্তির_মেয়াদ
বর্তমানে প্রথমে একবছরের জন্য ভিসা ইস্যু করা হয়। একবছর পর আবার ভিসা রিনিউ করা হবে। কোন কোন কোম্পানি এক বছরের পর আবার এক বছরের জন্য ভিসা রিনিউ করে থাকে আবার কোন কোম্পানি এক সাথে তিন বছরের জন্য আবেদন করে। এক বছরের মধ্যে যদি কোম্পানি পাঠিয়ে দেয় তবে সেটা সম্পূর্ণ আমাদের গ্যারান্টি। অর্থাৎ এক বছরের পুরো গ্যারান্টি আমাদের। এক বছর পর পুনরায় ভিসা রিনিউ ( কম্পানির নিয়ম অনুযায়ী) করা পর্যন্ত আমাদের দায়িত্ব। ভিসা রিনিউ করা পর্যন্ত পুরো সময় একজন প্যাসেঞ্জার আমাদের দায়িত্বে থাকবে। একবার ভিসা রিনিউ করা হয়ে গেলে প্যাসেঞ্জারের সাথে আমাদের চুক্তি বাতিল হয়ে যাবে। তবে দেশি ভাই হিসেবে আমাদের সাথে চুক্তি বাতিল হয়ে যাওয়ার পর আপনাদের সমস্যায় আমাদের সাধ্যের মধ্যে সবরকম সহযোগিতা পাবেন।
আসতে_খরচ
আসতে সাধারণত চার থেকে শুরু করে পাঁচ লাখের এর মধ্যেই খরচ হয়। আমাদের মাধ্যমে যারা আসতে চান ট্রেডের উপর ভিত্তি করে তাদের খরচ হবে চার লাখ থেকে সাড়ে চার লাখ। তবে মনে রাখতে হবে যে-
আসতে সাধারণত চার থেকে শুরু করে পাঁচ লাখের এর মধ্যেই খরচ হয়। আমাদের মাধ্যমে যারা আসতে চান ট্রেডের উপর ভিত্তি করে তাদের খরচ হবে চার লাখ থেকে সাড়ে চার লাখ। তবে মনে রাখতে হবে যে-
§
খরচ প্যাসেঞ্জার ভেদে মোট টাকার পরিমাণ কম বেশি হতে পারে চার থেকে সাড়ে চার
লাখ।
§
এর বাইরে আর কোন খরচ দিতে হয়না
§
ম্যানপাওয়ার, পেপার সাইন, বিমানের টিকেট এর মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত।
§
ফিংগার খরচ, ঢাকায় যাতায়াত খরচ যাত্রীর
§
বিদেশে
আসার পূর্বে সরকারিভাবে ফিংগারের পূর্বে যদি ট্রেইনিং নিতে হয় তবে সেটার খরচ
যাত্রীর।
§
বিদেশে
আসার জন্য আমাদের সাথে চুক্তি অনুযায়ী যে পরিমাণ টাকা লেনদেন হবে শুধুমাত্র সেই
পরিমাণ টাকা খরচ হয়েছে বলে বিবেচিত হবে।
§
আমাদের
সাথে চুক্তির বাইরে যাত্রী কোন টাকা খরচ করলে সেটার দায়ভার শুধুমাত্র একক ভাবে
যাত্রীর।
পেমেন্ট_সিস্টেম
ফাইল জমা দেয়ার সময় প্যাসেনজার ভেদে সিকিউরিটি হিসেবে অগ্রিম ৫০ থেকে ১ লক্ষ টাকা জমা দিতে হবে। তবে সিকিউরিটি নেওয়া হয় গ্যারান্টি হিসেবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভিসার কাজ সমাপ্ত হওয়ার পর যাত্রী যদি আসতে অপারগতা প্রকাশ করে তবে এই টাকা অফেরতযোগ্য হিসেব বিবেচিত হবে। সুতরাং সাধারণভাবে-
§
আসার
গ্যারান্টি হিসেবে উপরে বর্ণিত অগ্রিম টাকা দিতে হবে ।
§
ম্যানপাওয়ার
এর জন্য পাসপোর্ট ও ফিংগারের কাগজ জমা দেয়ার সময় মোট টাকার ৭০% টাকা দিতে হবে।
§
বাকি
টাকা ম্যানপাওয়ার হয়ে যাওয়ার পর পাসপোর্ট ও টিকেটের কপি নিয়ে আসার সময় দিতে হবে।
§
আমাদের সাথে লেনদেনের কাগজ সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। যেকোন প্রয়োজনে চাহিবা
মাত্র আপনি দিতে বাধ্য।
টাকা_ও থাকার গ্যারান্টি
কোম্পানি যদি আপনার কাজের অদক্ষতা, অসদাচারন, এবং আপনার ব্যক্তিগত কারণে ফেরত পাঠায় তবে এর কোনরকম দায়ভার আমরা নিবোনা এবং এর জন্য যাত্রী কোন টাকা ফেরত পাবেনা। তবে একজন যাত্রী -
কোম্পানি যদি আপনার কাজের অদক্ষতা, অসদাচারন, এবং আপনার ব্যক্তিগত কারণে ফেরত পাঠায় তবে এর কোনরকম দায়ভার আমরা নিবোনা এবং এর জন্য যাত্রী কোন টাকা ফেরত পাবেনা। তবে একজন যাত্রী -
§
৫০%
টাকা ফেরত পাবে যদি ৬ মাসের মধ্যে কম্পানি ফেরত পাঠায়।
§
যাত্রীর
কাজের অদক্ষতা, কাজের প্রতি অসন্তুষ্ট ইত্যাদি কারণে ভিসা রিনিউ এ কম্পানি আগ্রহী
না হলে এর দায়ভার যাত্রীর।
§
এক
বছর পর যদি কম্পানি কাজ না থাকার কারণে যিদি ভিসা রিনিউ করতে আগ্রহী না হয় তবে
কম্পানি পরিবর্তন করার জন্য যাত্রির কাছে ভিসা প্রসেসিং এর জন্য কোন চার্জ আরোপ করা হবেনা।
§
তবে
এক বছর পর কম্পানি পরিবর্তন করতে হলে একজন যাত্রীকে যেহেতু দেশের বাইরে যেতে হবে
তাই দেশের বাইরে (ভানুয়াতু) যেতে রিটান টিকেট আমরা দিয়ে থাকি এবং অন্যান্য থাকা
খাওয়ার খরচ ইত্যাদি নিজ নিজ বহন করতে হয়।
§
এক
বছর পর যাত্রীর ব্যাক্তিগত প্রয়োজনে কম্পানি পরিবর্তন করতে চাইলে এর সমস্ত
খরচ নিজ নিজ বহন করতে আগ্রহী হলে আমরা ভিসা প্রসেসিং এর জন্য সাহায্য করে থাকি।
·
কোন
কোন ট্রেডে দক্ষ সেটার স্পষ্ট
উল্লেখ থাকতে হবে
·
সর্বমোট
কত বছর অভিজ্ঞতা আছে সেটা থাকতে হবে
·
কত
বছর কোন কম্পানিতে কি কাজে অভিজ্ঞতা আছে সেটা দিতে হবে
·
কোন
কম্পানির কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট থাকলে সেটা নোটারি করে জমা দিতে হবে
·
আলাদা
ভাবে পাসপোর্ট সাইজের ছবি দিতে হবে
·
যাত্রীকে
সব সময় পাওয়া যাবে এরকম মোবাইল নম্বর
অবশ্যই দিতে হবে।
খ।
জন্ম সনদ /জন্ম নিবন্ধন-
নোটারি করে জন্ম সনদের ইংরেজি স্ক্যান কপি দিতে হবে। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে নিতে হয়।
নোটারি করে জন্ম সনদের ইংরেজি স্ক্যান কপি দিতে হবে। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে নিতে হয়।
গ।
নোটারি করে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর স্ক্যান কপি দিতে হবে।
ঘ।
অন্যান্য ট্রেইনিং, কাজের অভিজ্ঞতা, বিদেশি আইডি কার্ডের
স্ক্যান কপি ইত্যাদি প্রমান হিসেবে দিতে হবে।
No comments:
Post a Comment
অনুগ্রহ করে আমাদের ফেসবুকে পেজ অথবা সাইটের লেখাগুলো খুজে দেখুন আপনার প্রশ্নের উত্তর দেয়া আছে।